আপনার বয়স কম রাখতে চান? জেনে নিন কিভাবে বয়স কম রাখা যায়!!!
আপনি জানেন কি ? ইউরোপে টমেটোর গুণ সম্পর্কে কি বলা হয়? বলা হয়...... ‘টমেটো যদি লাল হয়, চিকিৎসকের মুখ হয় নীল।’
অর্থাৎ নিয়মিত টমেটো খেলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কোন প্রয়োজন হয় না। এখনকার কর্মব্যস্ত জীবনে যেকোনো সময় মানুষের জীবনে পেয়ে বসে অবসাদ, বিষণ্নতা। টমেটো খেলে অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
টমেটোর গুণের কথা আপনার -আমার/ সবারই জানা। এক কাপ বা ১৮৯ গ্রাম টমেটোতে আছে ৩৮ শতাংশ ভিটামিন সি, ৩০ শতাংশ ভিটামিন এ, ১৮ শতাংশ ভিটামিন কে, ১৩ শতাংশ পটাশিয়াম ও ১০ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ। এ ছাড়াও আছে ভিটামিন ই, লৌহ, ফলেট ও আঁশ। এত গুণের কারণে এই মৌসুমে প্রতিদিন সালাদের সঙ্গে টমেটো খেতে পারেন। এ ছাড়াও টমেটোর এমন কিছু গুণ আছে যা বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে। শরীরকে রোগ প্রতিরোধক্ষম করে তোলে টমেটো। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় টমেটোর এসব কার্যক্ষমতার কথা বলা হয়েছে। গবেষকেরা বলেছেন, টমেটোতে আছে দারুণ অ্যান্টি-অক্সিডেটিভ প্রভাব, যা আপনার শরীরের কোষকে বুড়ো হতে দেয় না। এ ছাড়া নানা ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সক্ষম এই টমেটো।
তো ...... আপনি বয়স কম রাখতে চান? দেখে নিন টমেটোর জাদু
>>> অবসাদ ও সর্দি মোকাবিলা করতে পারে টমেটো। টমেটোতে থাকা বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ হিসেবে রূপান্তরিত হয়। এতে শরীর সুরক্ষিত থাকে। যেসব ভাইরাস সর্দি-কাশি সৃষ্টি করে, তাদের বিরুদ্ধে লড়তেও সাহায্য করে ক্যারোটিন। সাইট্রিক ও ম্যালিক অ্যাসিডের কারণে টমেটোর স্বাদ কিছুটা টক হয়। এতে গ্যাস্ট্রিক মিউকোসা সুরক্ষিত থাকে। পাকস্থলী সক্রিয় থাকে এবং বিপাকীয় কার্যক্রম দ্রুততর হয়।
>>> বুড়িয়ে যাওয়া কিংবা জীবনযাপন-সম্পর্কিত নানা সমস্যা সমাধান করতে পারে টমেটো। টমেটোর রং তৈরির জন্য দায়ী লাইকোপিন নামের একটি উপাদান। লাইকোপিন এক ধরনের ক্যারোটিনয়েড, যা তরমুজেও থাকে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে বিটাক্যারোটিনের দ্বিগুণ প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া ভিটামিন ই-এর চেয়ে শতগুণ কার্যকর। এই লাইকোপিনের জন্য শরীরে ক্যানসার বাসা বাঁধতে পারে না। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন ও রুটিন নামের তিন ধরনের উপাদান থাকায় রক্তের বাজে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকে।
>>> উচ্চ রক্তচাপ কমাতে পারে টমেটো। এতে ভিটামিন সি আছে, যা রক্তচাপ কমায় এবং এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তে জলীয় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।
>>> লাইকোপিন শরীরে গ্রোথ হরমোন নিঃসরণে প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া বিপাকীয় প্রক্রিয়া দ্রুত করে শরীরে তাপ উৎপাদন করে। এতে শরীরের থাকা অতিরিক্ত মেদ কমে।
>>> টমেটোতে আছে বয়স প্রতিরোধী বিশেষ প্রভাব। শরীরের ত্বক কুঁচকে যাওয়া, ভাঁজ পড়া বা বলিরেখা পড়া দূর করতে পারে টমেটো, এটা করে টমেটোতে থাকা লাইকোপিন।
>>> বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, টমেটোতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
শুধু ত্বকের ক্যান্সারই নয় বরং বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগ প্রতিরোধ করতেও উপকারি টমেটো। এছাড়া রক্ত পরিশুদ্ধ করতে, টক্সিন রিমুভ করতে, দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বেশ উপকারি ভূমিকা পালন করে টমেটো।
কাঁচা হোক কিংবা তরলরূপে, সব প্রকারেই ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে টমেটো।
ভালো লাগলে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন, শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন...
আপনি জানেন কি ? ইউরোপে টমেটোর গুণ সম্পর্কে কি বলা হয়? বলা হয়...... ‘টমেটো যদি লাল হয়, চিকিৎসকের মুখ হয় নীল।’
অর্থাৎ নিয়মিত টমেটো খেলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কোন প্রয়োজন হয় না। এখনকার কর্মব্যস্ত জীবনে যেকোনো সময় মানুষের জীবনে পেয়ে বসে অবসাদ, বিষণ্নতা। টমেটো খেলে অবসাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
টমেটোর গুণের কথা আপনার -আমার/ সবারই জানা। এক কাপ বা ১৮৯ গ্রাম টমেটোতে আছে ৩৮ শতাংশ ভিটামিন সি, ৩০ শতাংশ ভিটামিন এ, ১৮ শতাংশ ভিটামিন কে, ১৩ শতাংশ পটাশিয়াম ও ১০ শতাংশ ম্যাঙ্গানিজ। এ ছাড়াও আছে ভিটামিন ই, লৌহ, ফলেট ও আঁশ। এত গুণের কারণে এই মৌসুমে প্রতিদিন সালাদের সঙ্গে টমেটো খেতে পারেন। এ ছাড়াও টমেটোর এমন কিছু গুণ আছে যা বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে। শরীরকে রোগ প্রতিরোধক্ষম করে তোলে টমেটো। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় টমেটোর এসব কার্যক্ষমতার কথা বলা হয়েছে। গবেষকেরা বলেছেন, টমেটোতে আছে দারুণ অ্যান্টি-অক্সিডেটিভ প্রভাব, যা আপনার শরীরের কোষকে বুড়ো হতে দেয় না। এ ছাড়া নানা ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সক্ষম এই টমেটো।
তো ...... আপনি বয়স কম রাখতে চান? দেখে নিন টমেটোর জাদু
>>> অবসাদ ও সর্দি মোকাবিলা করতে পারে টমেটো। টমেটোতে থাকা বিটা ক্যারোটিন শরীরে ভিটামিন এ হিসেবে রূপান্তরিত হয়। এতে শরীর সুরক্ষিত থাকে। যেসব ভাইরাস সর্দি-কাশি সৃষ্টি করে, তাদের বিরুদ্ধে লড়তেও সাহায্য করে ক্যারোটিন। সাইট্রিক ও ম্যালিক অ্যাসিডের কারণে টমেটোর স্বাদ কিছুটা টক হয়। এতে গ্যাস্ট্রিক মিউকোসা সুরক্ষিত থাকে। পাকস্থলী সক্রিয় থাকে এবং বিপাকীয় কার্যক্রম দ্রুততর হয়।
>>> বুড়িয়ে যাওয়া কিংবা জীবনযাপন-সম্পর্কিত নানা সমস্যা সমাধান করতে পারে টমেটো। টমেটোর রং তৈরির জন্য দায়ী লাইকোপিন নামের একটি উপাদান। লাইকোপিন এক ধরনের ক্যারোটিনয়েড, যা তরমুজেও থাকে। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে বিটাক্যারোটিনের দ্বিগুণ প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া ভিটামিন ই-এর চেয়ে শতগুণ কার্যকর। এই লাইকোপিনের জন্য শরীরে ক্যানসার বাসা বাঁধতে পারে না। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, বিটা-ক্যারোটিন ও রুটিন নামের তিন ধরনের উপাদান থাকায় রক্তের বাজে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকে।
>>> উচ্চ রক্তচাপ কমাতে পারে টমেটো। এতে ভিটামিন সি আছে, যা রক্তচাপ কমায় এবং এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তে জলীয় অংশ নিয়ন্ত্রণ করে। এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।
>>> লাইকোপিন শরীরে গ্রোথ হরমোন নিঃসরণে প্রভাব ফেলে। এ ছাড়া বিপাকীয় প্রক্রিয়া দ্রুত করে শরীরে তাপ উৎপাদন করে। এতে শরীরের থাকা অতিরিক্ত মেদ কমে।
>>> টমেটোতে আছে বয়স প্রতিরোধী বিশেষ প্রভাব। শরীরের ত্বক কুঁচকে যাওয়া, ভাঁজ পড়া বা বলিরেখা পড়া দূর করতে পারে টমেটো, এটা করে টমেটোতে থাকা লাইকোপিন।
>>> বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, টমেটোতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
শুধু ত্বকের ক্যান্সারই নয় বরং বিভিন্ন প্রকার হৃদরোগ প্রতিরোধ করতেও উপকারি টমেটো। এছাড়া রক্ত পরিশুদ্ধ করতে, টক্সিন রিমুভ করতে, দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে, কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বেশ উপকারি ভূমিকা পালন করে টমেটো।
কাঁচা হোক কিংবা তরলরূপে, সব প্রকারেই ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে টমেটো।
ভালো লাগলে লাইক দিয়ে আমাদের সাথে থাকুন, শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন...
Comments
Post a Comment