ভিটামিন ‘ডি’ শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। ভিটামিন ডি চর্বিতে দ্রবণীয় একটি ভিটামিন। এটি সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খুব অল্প সংখ্যক খাবারই ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ হয়ে থাকে। যেসব খাবারে ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সেটি আমাদের দেশের দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় খুবই কম থাকে। যেমন:- তৈলাক্ত মাছ, কিছু কিছু উন্নত প্রজাতির মাশরুম, কলিজা প্রভৃতি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার। তবে সূর্য থেকে সবচেয়ে বেশি ভিটামিন ডি শরীরে তৈরি হয়। অর্থাৎ সূর্যই হলো ভিটামিন ডি-র সবচেয়ে ভালো উৎস। নারীদের শরীরে ভিটামিন ডির অভাবের কিছু লক্ষণের কথা জানিয়েছে জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই। >>> দুর্বলতা : ভিটামিন ডির অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। ভিটামিন ডির ঘাটতির অন্যতম একটি লক্ষণ এটি। >>> হাড় ও পেশি ব্যথা : হাড় ও পেশি ব্যথা নারীদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম আরেকটি লক্ষণ। প্রবীণদের ক্ষেত্রে হাড় দুর্বল হওয়ার খুব প্রচলিত সমস্যা। তবে তরুণ বয়সে পেশি ব্যথা ভিটামিন ডির অভাবের অন্যতম কারণ। >>> হাড় ফ্র্যাকচার হয়ে যাওয়া : হাড় দুর্বল হয়ে গেলে হালক
দাঁত ব্যথার প্রধান কারণ হলো ডেন্টাল ক্যারিজ বা দাঁত ক্ষয় রোগ। দাঁত ক্ষয় রোগে সাধারণত দাঁতের কোনো অংশে গর্ত হয়ে যায় ও দাঁত ব্যথা করে। দাঁত ব্যথার অন্যান্য কারণগুলো হচ্ছে আক্কেল দাঁতের সমস্যা, মাঢ়িতে ইনফেকশন, পুঁজ হওয়া, আঘাতের কারণে দাঁতে ফাটল, ক্যারিজ ইত্যাদি। বলা নেই কওয়া নেই হঠাৎ শুরু হয়ে গেলো দাঁতের ব্যথা। আর আপনি ব্যথায় কাতরানো ছাড়া অন্য কিছু করতে পারছেন না মোটেও। দ্রুত দাঁতের ডাক্তার বা ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়া খুবই জরুরী। কিন্তু তখনই কি করে সম্ভব? তার দারস্থ হতেও তো অন্তত কিছুটা সময় দরকার। তখনই কি করণীয়? জেনে নিন সেসবই। কিছু ঘরোয়া উপায় জেনে নিলে এই সময় খানিকটা সময়ের জন্য মিলবে স্বস্তি। অবসান ঘটবে ব্যথার। >>> লবণ পানিঃ- একেবারে সাধারণ এবং প্রচলিত এই প্রক্রিয়া আসলেই কার্যকর। এক গ্লাস গরম পানিতে বেশি করে লবণ গুলে কুলকুচি করুন যতক্ষণ সম্ভব। দাঁতের ব্যথার কারন হিসেবে যদি কোনও জীবাণু থেকে থাকে তবে তা দূর হবে। এছাড়াও মাড়িতে রক্ত চলাচল ভালো করে দেয় এবং সাময়িকভাবে দাঁত ব্যাথা কমে আসে। তবে এই লবণ পানি খেয়ে ফেলবেন না যেন। কুলকুচি করে ফেলে দেবেন। >>> লবঙ